১। কুরআন-সুন্নাহের মাধ্যমে প্রত্যেক ব্যক্তি যেন নিজে ও নিজের পরিবারের চিকিৎসা করতে পারে।
২। সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতির জন্য কাজ করা এবং এর ভুলগুলাে সংশােধন করা।
৩। জ্বীন জগৎ সম্পর্কে মানুষের ভয় দূর করা।
৪। শরীয়তসম্মত কিছু পদ্ধতির নজীর বা দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করা।
৫। যাদুকর, ঠক, প্রবঞ্চক সম্পর্কে সতর্ক করা এবং যারা এ সকল কাজ করে তাদের এর ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে অবহিত করা।
৬। নিজেকে রক্ষা করার জন্য বেশী বেশী যিকির ও নামাযের প্রতি উৎসাহিত করা, যা রাসূল সা: নির্দেশ দিয়ে গিয়েছেন। আরাে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে, নিজেকে রক্ষা করার জন্য বেশী বেশী কুরআন তেলাওয়াত করাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় রক্ষাকবচ।